What is Mr. Beast's monthly income? মিস্টার বিস্ট এর মাসিক ইনকাম কতো ?

What is Mr. Beast's monthly income? মিস্টার বিস্ট এর মাসিক ইনকাম কতো ?

আপনি ইউটিউব দেখেন অথচ mrbest কে চিনেন না তাহলে আপনি বোকার শহরে বাশ করছেন । মিস্টার বিস্ট হছে এমন একজন ইউটিউবার যার এক দিনের ইনকাম দিয়ে আপনি বেশ কয়েক বছর চলতে পাড়বেন । কিন্তু কে এই মিস্টার বিস্ট? আর কিভাবে তিনি এতো টাকা ইউটিউব থেকে ইনকাম করবন।

সবকিছুই আপনি আজ জাননে পাবেন এই tech news থেকে।

নাম : জেমস স্টিফেন "জিমি" ডোনাল্ডসন। যাকে আমরা মিস্টার বিস্ট নামে চিনে থাকি, MrBeast এর জন্ম 7 মে, 1998), পেশাগতভাবে একজন আমেরিকান YouTuber, তার চ্যানেল সংখা : আনুমানিক 7 টি কারণ এখন পর্যন্ত আমরা যতটুকু তার সম্পর্কে রিসার্চ করতে পেরেছি তাতে তিনি রেগুলার ৭টি চ্যানেল মধ্যে নিয়মিত ভিডিও আপলোড করে থাকেন। এবং তার চ্যানেলের নাম ভিওর মধ্যে উল্লেখ করতে দেখেছি। 

ইউটিউবের তার সব থেকে বড় চ্যানেলটির নাম হচ্ছে MrBeast এখন তার এই চ্যানেলটির সাবস্ক্রাইব সংখ্যা হচ্ছে ১১১ মিলিয়ন। যা সারাবিশ্বে মধ্যে ২য় তম এখন পরজন্ম নাম্বার ওয়ানের তালিকায় রয়েছে টি সিরিজ, MrBeastএর ২য় চ্যানেলটির নাম হচ্ছে MrBeast গেমিং যার সাবস্ক্রাইব সংখ্যা হচ্ছে ৪০ মিলিয়ন। সাবস্ক্রাইবারের দিক থেকে মিস্টার best এর এই চ্যানেল্টি দ্বিতীয় নাম্বারে রয়েছে, 

MrBeast এর ৩য় চ্যানেলটির নাম হচ্ছে MrBeast 2 যার সাবস্ক্রাইব সংখ্যা হচ্ছে ৩৪ মিলিয়ন । সাবস্ক্রাইবারের দিক থেকে মিস্টার best এর এই চ্যানেল্টি ৩য় নাম্বারে রয়েছে, এছাড়াও রয়েছে, বিস্ট ফিলানথ্রপি, মিস্টার বিস্ট হিন্দি, এই সকল চ্যানেলগুলো থেকে তিনি মাসিক আয় করেন  24 বছর বয়সে, MrBeast এর YouTube- যাত্রা শুরু হয়।

কিন্তু প্রথম অবস্থায় কোনভাবেই তার ভিডিও গুলির মধ্যে ভিউজ আসছিল না, কিন্তু হঠাৎ করে একদিন তার একটি ভিডিও ভাইরাল হয়ে যায়, এবং সেখান থেকেই তার চ্যানেল এবং তার নাম মিস্টার বিস্ট ট্যাগ নামে  পরিচিতি পায়। মিস্টার বিস্ট এর ভিডিও গুলো ভাইরাল হওয়ার পেছনে আসল রহস্য হচ্ছে, তিনি ইউটিউবের এলগরিদম কে খুব ভালোভাবে বোঝার চেষ্টা করেন, এবং তিনি রিয়েল লাইফে এগুলোকে প্র্যাকটিস করে সফলতা অর্জন করেছেন।

এখন কোটি কোটি মানুষ মিস্টার বেস্ট কে নাম্বার ওয়ান কনটেন্ট ক্রিকেটার হিসেবে চিনে থাকেন।  তিনি ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করার কয়েক মিনিটের মধ্যেই মিলিয়ন, মিলিয়ন, ভিউ হয়ে যায় যেটা একেবারেই ইউটিউব জগতের জন্য অবিশ্বাস্য । এর পিছনে রয়েছে তার অক্লান্ত পরিশ্রম, যেটা কোন মানুষের পক্ষে দু এক দিনে এসিভ করা সম্ভব না ।  

মিস্টার বিস্ট এর এতগুলো youtube চ্যানেলের পাশাপাশি আরও রয়েছে, মিস্টার বিস্ট স্টোর যেখানে ফুড থেকে শুরু করে সমস্ত প্রকার প্রডাক্টই পাওয়া যায়।  

ইউটিউবের রাজা বলা হয় মি. বিস্টকে ইনি কোটিতে আয় করে এবং লক্ষ কোটি টাকা ব্যয় করেন।  তো যেমনটা জানেন মিস্টার বিস্ট ইউটিউব চ্যানেলে চ্যালেঞ্জিং ভিডিও তৈরি করে থাকেন, এবং সে তার ভিডিওগুলোতে মানুষকে সিম্পল চ্যালেঞ্জ দিয়ে থাকে যেই ব্যক্তি তার চ্যালেঞ্জগুলো পূরণ করতে পাড়েন। মিস্টার বেস্ট কোন চিন্তা ভাবনা না করে ওই ব্যক্তিকে কোটি কোটি টাকা দান করে দেয়, কিন্তু প্রশ্নটি হচ্ছে মিস্টার এত টাকা কোথায় পেনেন তো আপনাদের উদ্দেশ্যে বলে দিতে চাই মিস্টার বিস্ট এর সাতটি ইউটিউব চ্যানেল রয়েছে।  মজার ব্যাপারটি হচ্ছে এইসব চ্যানেল থেকে মিস্টার প্রতি মাসে ওয়ান বিলিয়ন ভিউজ পেয়ে থাকেন, 

আরো অবাক করা বিষয় হচ্ছে প্রতি মাসে ইউটিউব থেকে মিস্টার বিস্ট ১০ মিলন ইউএস ডলার বা 110 কোটি টাকায় করে থাকেন। এবং সারা পৃথিবীর অনেক বড় বড় ব্রান্ড মিস্টার বিস্ট এর সাথে কোলাবব্রেশন করেছে এবং এই সকল বিখ্যাত ব্র্যান্ড স্পন্সর করে মিস্টার বিস্ট প্রতি মাসে কোটি কোটি টাকা আয় করে থাকেন। 

ইউটিউব ছাড়াও মিস্টার একটি বার্গারের বিজনেস রয়েছে, এবং তার কোম্পানির নাম হচ্ছে মিস্টার বিস্ট বার্গার,  এবং এই বার্গারের কোম্পানি থেকে মিস্টার প্রতি মাসে ২০ মিলিয়ন ইউএস ডলার বা ২২০ কোটি টাকা আয় করে থাকেন।  তবে মজার ব্যাপারটা হচ্ছে মিস্টার বিস্ট এত টাকা তার নিজের পেছনে খরচ করার থেকেও মানুষের পেছনে কোটি কোটি টাকা ব্যয় করে থাকেন। 

স্যামসাং এর সাথে মিস্টার বিস্ট কোলাব

কিছুদিন আগে স্যামসাং এর একটি  মোবাইল ফোন দিয়ে মিস্টার বিস্টকে ইউটিবের ভিডিওতে দেখা যায় সেখানে দেখা যাচ্ছে  মিস্টার বিস্ট Samsung Galaxy S24 Ultra মোবাইল দিয়ে  মিস্টার বিস্ট এর চকলেট জুম করে টেস্ট করতেছেন । 
এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হলে স্যামসাং এর অফিসিয়াল ইউটিউব চ্যানেল ঘুরে দেখতে পাড়েন ।এছাড়াও মিস্টার বিস্ট অনেক নামি দামি কোম্পানির সাথে কোল্যাব করে থাকে ।